গাজীপুরের টঙ্গ✅ীর বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে মাওলানা সꦬাদ ও জুবায়েরপন্থি অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ৪ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিজিবির জনসংꦦযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ৩🥂টার দিকে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে তিনজন নিহত ও উভয়পক্ষের প্রায় 🀅শতাধিক মুসল্লি আহত হয়েছেন।
[107071]
নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু এলাকার বাচ্চু মিয়া (৭০) ও ঢাকার দক্ষিণ খানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল (৬০)। অপরজন 𓆏হলেন বগুড়ার মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম (৬৫)।
ইজতেমা ময়দান জানা যায়, বিশ্ব ইজতেমার আগে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে ৫ দিনের জোড় ইজতেমা করার জন্য সাদ✨ অনুসারী মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন। আর সাদপন্থীরা যেন ইজমেতা ময়দানে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য আগে থেকেই ইজতেমা ময়দানে অবস্থান করছিলেন জুবায়ের পন্থীরা।
আর ইজতেমা ময়দানের পশ্চিমে নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থান করছিলেন সাদ অনুসারী মুসল্লিরা। মঙ্লবার রাত ৩টার পর মাওলানা সাদপন্থী শত শত মুসল্লি কামারপাড়া ব্রিজ পার হয়ে ইজতেমা ময়দানের বিদেশি নিবাসের গেট দিয়ে ময়দানে প্রবেশ করেন। এসময় ইজতেমা ময়দানের ফটকে পাহারায় থাকা জুবায়ের অনুসারীরা তা🅷দের মারধর করে ফটক খুলে ময়দানে প্রবেশ করে সাদপন্থী মুসল্লিরা।
এ সময় ময়দানের বিভিন্ন স্থানে ঘুমিয়ে থাকা জুবায়েরপ﷽ন্থী মুসল্লিদের হামলা চালায় মাওলানা সাদ অনুসারীরা। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের বেশ কিছু মুসল্লি আহত হন। তাদের উদ্ধার করে টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লা মাস্টার জেনারেল ൩হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
ওসি হাবিব ইস্কান্দার বলেন, “রাতে ইজতেমা মাঠে মারামারির ঘটনায় দুইজনের মৃত্যুর খবর ন🎐িশ্চিত হওয়া গেছে। একজন লোকাল হাসপাতালে, আরেকজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত আছে। আইনশৃঙ্খ♐লা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করছে।”