মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল থেকে দালাল চক্রের চার সদস্যকে পꦐুলিশে দিয়েছে শিক্ষার্থী 😼ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে আসা রোগীদের বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে প্রতারণা করে আসছিল।
বুধবার (৩০ অক্টোবর🧸) দুপুর ১টার দিকে চারজনকে আটক করে থানায় নিয়🧜ে যায় পুলিশ। আটকরা হলেন স্বপন (৪৮), আজমল (৩২), মজিবুর রহমান (৩৫) ও ইয়াসমিনা (৩৫)।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত মুন্সিগঞ্জ পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থী অহনা আক্তার মাহিয়া বলেন, “সকাꦍলে হাসপাতালে আমরা কয়েকজন শিক্ষার্থী যাই। এসময় কয়েকজনকে দেখি যারা রোগীদের বিভিন্ন বিষয় বুঝিয়ে বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যাচ্ছে। এসময় একজনকে ধরলে চক্রের বাকি সদস্যরা আমাদের ওপর হামলার চেষ্টা করে। আমার হাত কামড়ে আঘাত করেন এক নারী। পরে হাসপাতাল♐ের লোকজন মিলে তাদের আটক করা হয়।”
আরেক শিক্ষার্থী তাজ বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি হাসপাতালে কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছিল। যেসব গরিব রোগীরা হাসপাতালে আসতেন তাদের সঙ্গে প্রতারণা করতেন তারা। বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে চিকিৎসা করে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিত। আমরা চাই এটি স্থায়ীভাবে বনಞ্ধ ܫহোক।”
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবু হেনা জামাল বলেন, “🅠হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতা থেকে দালাল প্রতিরোধে ছাত্ররা আমাদের সহযোগিতা করে আসছে। আজ দালাল চক্রের কয়েকজন হাসপাতালে এসে রোগীদের বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যাচ্ছিল। শিক্ষার্থীরা আমাদের কাছে নিয়ে এলেꦺ আইনি সহযোগিতার জন্য পুলিশকে ফোন দিলে পুলিশ তাদের আটক করে।”
আবু হেনা জামাল আরও বলেন, “দালাল প্রতিরোধে আমাদের কার্যক্রম চলছে। এখন থেকে চিহ্নিত দালালদের ছবি টাঙিয়ে রাখা হবে হাসপাতালཧে। যেন তারা অপকর্ম করতে না পারে। রোগীদেরও এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।”
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সজিব কুমার দে বলেন, “দালালি🌜র অভিযোগে চারজনকে ধরে আমাদের কাছে সোপর্দ করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি পদক্ষেপের কার্যক্রম চলছে।”