আইনশৃঙ্খলা ও সার্বিক পরিবেশ প𓂃রিস্থিতির কথা বিবেচনা করে সাজেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত কর﷽েছে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবরꦕ) রাঙ্গামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত✤ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার আইনশৃঙ্খলার সার্বিক পরিস্থিতি এবং এ সকল এলাকায় পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে আগামী ৪ অক্টোবর হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাজেক পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটকদের💙 ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হলো।
পর্যটনের এই মৌসুমে প্রতি শুক্র ও শনিবার কয়েক হাজার পর্যটক সাজেক ভ্রমণ করে। এই নিরুৎস♐াহিত কারণে ক্ষতির মুখে পর্যটন ব্যবসায়ী🔯রা।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএন🌳ও) শিরীন আক্তার।
শিরীন আক্তার বলেন, “বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনা করে সাজেক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পরিস🔴্থিতি স্বাভাবিক হলে পূর্বের ন্যায় পর্যটক সাজেক ভ্রমণ করতে পারবেন।”
রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, যেহেতু পর্যটকরা খাগড়াছড়ি হয়ে সাজেক ভ্রমণ করেন। আর এই মুহূর্তে খাগড়াছড়ির 🤪সার্বিক পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে পর্যটক꧙দের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
[100256]
সম্প্রতি পাহাড়ে সহিংসতার জের ধরে চলা অবরোধে ২০-২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৪ দিন সাজেকে প্রায় এক হাজা🐓র ৫০০ পর্যটক আটকা পড়ে। সে সময় পানি ও খাদ্য সংকট সৃষ🦩্টি হয় সাজেকে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর সহায়তায় পর্যটকরা খাগড়াছড়ি শহরে ফেরে পর্যটকরা। ওই দিন রাঙামাটিতে আইনশৃঙ্খলা সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান সাজেকে পর্যটক ভ্রমণে প্রথম দফায় ৩ দিন পরে দুই দফায় ৩ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়। এ সময়ের মধ্যে সাজেকে কোনো পর্যটক ভ্রমণ করেননি।