অনেক সময় অসচেতনতার কারণে আমাদের কানে পোকা ঢুকে যায়। বিশেষ করে ঘুমানোর সময় শিশুর কানে জীবন্ত বা মৃত বিভিন্ন ধরনের পোকা ঢুকে যেতে পারে। এতে শিশু হোক বা প্রাপ্ত বয়স্ক সবার জন্যই অস্বস্তির কারণ হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে বিড়ম্বনা তো আরও বেশি। পোকা-মাকড় কানের মতো সংবেদনশীল জায়গার জন্য বিপ🔯জ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই পোকা মাকড় কানের মধ্যে ঢুকে গেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে।
অনেকেই আছেন, কানে পোকা ঢুকলে যখন অস্বস্তি বা চুলকানি শুরু হয় তখন কোনো কিছু দিয়ে সেটা বের করার চেষ্টা করেন। আবার কেউ কেউ বলেন, নাক বন্ধ করে কান দিয়ে বাতাস বের 🐷করলে পোকাটি বের হয়ে আসবে। কিন্তু এটা সম্ভব না। কারণ শ্বাস বন্ধ করে কানে এতটা চাপ সৃষ্টি করা যায় না। এই কাজ করতে গেলে কানের পর্দা ফেটে যেতে পা🌱রে।
যদি অসাবধানতার কারণে কানের মধ্যে 🀅পোকা ঢুকে যায় তাহলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। তবে তার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে পারেন। অনেক সময় পোকাটি নিজে থেকেই বেরিয়ে আসে। তবে বেশি অস্বস্তি লাগলে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গেই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
আর যদি ততক্ষণাৎ ডাক্তার🍒ের কাছে যাওয়া সম্ভব না হয় তাহলে আগে পোকাটি মারার ব্যবস্থা করতে হবে। সেক্ষেত্রে হাতের ক𒈔াছে যে তেল পাবেন, সেটিই দিয়ে দিন কানের ভেতর। তেল দেওয়ার সময় এবং তেল দেওয়ার পরও কিছুক্ষণ প্রায় মিনিট দশেক মাথা ঝুঁকিয়ে রাখুন বিপরীত দিকে। তারপর পোকাটি মরে গেলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
এটা ভাববেন না যে, পোকা মরে গেছে আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগবে না। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং মরা পোকাটিই বের করে আনতে হবে। নয়তো কানের মধ্যে ইনফেকশন হতে পারে। তবে যাদের কানপাকাজাতীয় সমস্যা থাকে, তাদের তেল বা পানি কোনোটাই ব্যবহার করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে তাদের চꦕিকিৎসকই একমাত্র𒀰 ভরসা।