বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীব⛦াহী বিমানগুলোর বেশিরভাগ তৈরি করে ‘এয়ারবাস’ এবং ‘বোয়িং’। তবে সবচেয়ে বেশি যাত্রী ধারণক্ষমতা সম্পন্ন বিমান রয়েছে এয়ারবাস-এ। এই বিমাඣনটি হচ্ছে ‘এয়ারবাস ৩৮০-৮০০’। যা টেক্কা দিয়েছে ‘বোয়িং ৭৪৭’কেও।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম খবরে জানা যায়, আরও বড় আকারের যাত্রীবাহী বিমান তৈরির পরিকল্পღনা করে এয়ারবাস। সংস্থাটি তিনটি বিমান পরীক্ষা করার জন্য নির্মাণ করে। এই তিনট🍌ি বিমানসহ মোট ২৫৪টি বিমান তৈরি করেছে সংস্থাটি।
২০০৭ সালে ‘সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস’-এর কাছে ‘এয়ারবাস ৩৮০-৮০০’ বিমানটি প্রথম বিক্রি হয়। বিমানটির সিঙ্গেল ক্লাসে ৮৫৩ জন যাত্রী এবং দ্বিতীয় টিয়ারে ৬৪৪ জন যাত্রীর ধারণক্ষমতা রয়েছে। প্রায় ১৫০০♛ জন যাত্রী নিয়ে উড়াল দিতে পা𓄧রে বিমানটি।
এরপরই রয়েছে ‘বোয়িং ৭৪৭-৮’-এর নাম। বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৪,৮১৬ কিলোমিটার। সিঙ্গেল ক্লাসে মোট ৭০০ জন যাত্রীর ধারণক্ষমতা রয়েছে বিমানটিতে। ২০২২ সালের অক্টোবরে এই বিমান প্রস্তুতির কাজ বন্ধ করে🌳 দেওয়া হবে বলে জানায় সংস্থাটি।
বিমান নির্মাণ সংস্থা ‘বোয়িং’১৪২টি বিমানের মধ্যে ইতোমধ্যে ১০০টি বিমান নির্দিষ্ট সংস্থাগুলোকে বিক্রি করে দিয়েছে। আমেরিকার বায়ুসেনাবাহিনীকেও ২০২৪ সালে একটি ‘বোয়িং ৭৪৭-৮’ বিমান পাঠানো হবে বলেಌ গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশ পায়।
এদিকে‘বোয়িং’থেকে আরও দুটি বিমান তৈরি করা হয়েছে। যা বিশ্বের প্রথম পাঁচটি বৃহত্তম বিমানের তালিকায় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো ‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’। এই বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৩,৪৪৬ কিলোমিট🅠ার। বর্তমানে কার্গো পরিবহণের জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।
এদিকে ৭৪♏৭ সিরিজের অন্যতম বিমানটি। একসঙ্গে প্রায় ৬৬০ যাত্রী বহণ করতে সক্ষম। ‘মাহান এয়ার’ সংস্থার কাছে আপাতত দু’টি ▨‘বোয়িং ৭৪৭-৪০০’ রয়েছে। যার মধ্যে একটি বিমান সক্রিয়।
‘বোয়িং’ নির্মিত আরও একটি বিমানটি হ💜লো ‘বোয়িং ৭৭৭-৩০০’। এটি ভ্রমণ পরিসীমা ১১,১৬৫ কিলোমিটার। ২০০৪ 🔯সালে এই বিমানটি প্রথম উড়াল দেয়। যেখানে ৫৫০ জন যাত্রী বহন করার ক্ষমতা রয়েছে।
এদিকে ‘এয়ারবাস এ৩৪০-৬০০’ বিমানটির ভ্রমণ পরিসীমা ১৪,৬০০ কিলোমিটার। ৩২০ থেকে ৪৭৫ জন যাত্রী বহন করতে পারে। এ৩৪০ সিরিজের মধ্যে সবচেয়ে বৃহত্তম বিমান এটি।‘লুফথাংসা এয়ারলাইনস’ বিমানসংস্থার কাছে ‘এয়ারবাস এ৩৪০-৬০০’ বিমানটি সর্বোচ্চ পরিমাণে রয়েছে বꦰলেও জানা যায়।
সূত্র: আনন্দবাজার