হারের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে সিরিজে ধবল ধোলাই হলো বাংলাদেশ। সাকিবের লড়াকু ইনিংসে ড্রয়ের আশা জাগিয়েও হারল মুমিনুল হকরা। আইসিসির টেস🌺্ট চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্টের খাতা এখনও খুলতে পারল না সাকিবরা। দ্বিতীয় টেস্টে ইনিংস ও ৭ রানে জিতল পাকিস্তান।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের কাꦑরণে পাকিস্তানের বিপক্ষে মিরপুর ⛦টেস্টের প্রথমদিনে খেলা হয়েছে মাত্র ৫৭ ওভার। দ্বিতীয় দিনে মাঠে গড়িয়েছিল মাত্র ৩৮ বল। আর তৃতীয় দিনে বৃষ্টির কবলে খেলাই ভেস্তে যায়।
টেস্টের চতুর্থ দিনে এসে ৪ উইক🍎েট হারিয়ে ৩০০ রান🍷ে নিজেদের ইনিংস ঘোষণা করে পাকিস্তান। পাকিস্তানের শেষের চার ব্যাটারের ব্যাট থেকেই আসে ফিফটি। আজহার আলী ৫৬, অধিনায়ক বাবর আজম করেন ৭৬ রান। এছাড়া মোহাম্মদ রিজওয়ান ও ফাওয়াদ আলম অপরাজিত থাকেন যথাক্রমে ৫৩ ও ৫০ রানে।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানের বোলিং তুপে পড়ে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। মাহমুদুল হাসান জয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, খালেদ আহমেদ ও এবাদত হোসাইন রানের খাতা খুলতেই পারেননি। সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সাকিব আর নাজমুল হাসান শান্তর ব্যাট থেকে আসে ৩০ রান। ৮ উইকেট নেন স্পিন🏅ার সাজিদ খান। এছাড়া একটি উইকেট শিকার করেছেন শাহীন শাহ আফ্রিদি।
পঞ্চম দিনে ৮৭ রানে অলআউট হওয়ায় ব🐟াংলাদেশকে ফলোঅন করায় পাকিস্তান। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেও পাকিস্তানের বোলিং তুপে পড়ে বাংলাদেশ। পাকিস্তানি বোলারদের দাপড়ে আজও ব♏্যর্থ টাইগারদের ওপেনিং জুটি। অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে রানের খাতা খুলতে না পারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ রান করেছেন মাহমুদুল হাসান জয়।
দুই টেস্টের চার ইনিংসের এক ইনিংসেও ব্যাট হাতে অবদান রাখতে পারেননি অধিনায়ক মুমিনুল হক। মুশফিক ও লিটনের ব্যাটে ড্রয়ের স্বপ্ন দেখতে থাকে বাংলাদেশ। কিন্তু সাজিদ খানের বলে ফাওয়াদের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন লিটন দাস।🍷 তার ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান।
সাকিব ও মুশফিক মিলে দলের হাল ধরেন কিন্𒆙তু রান আউটে কাটা পড়েন মুশফিকুর রহিম। ৪৮ রান করে সাজঘরে ফিরেন তি😼নি।
এরপর🌟 দুর্দান্ত খেলতে থাকে সাকিব ও মিরাজের জুটি। শেষের দিকে এসে এই জুটিতে ড্রয়ের ভরসা পাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু বল করতে এসেই মিরাজকে এলবিডব্লিওর ফাঁদে ফেলেন বাবর আজম। এ🅠রপর সাকিবও টিকেননি বেশীক্ষণ। সাকিবের বিদায়ে ড্রয়ের স্বপ্ন ফিকে হয়ে যায় বাংলাদেশের। সাজিদ খানের বলে এলবিডব্লিওর ফাঁদে পড়ে দলীয় সর্বোচ্চ ৬৩ রান করে আউট হন সাকিব।
শেষের দিকে এসে তাইজুল ৩১ বল খেললেও ৩৩ বল আগেই অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ফলে, ঘরের মাঠে ইনিংস ও ৮ রানে হারের লজ্জা নিয়েই মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ🐟।
বাংলাদেশ সফরে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি💃 দুইটা সিরিজই জি𝓀তলো পাকিস্তান।