২০০৬ সাল থেকে টানা বিশ্ব সেরা একাদশে ছিলেন আর্জেন্টিনার লিওনেꦯল মেসি। এই ১৭ বছর পর তার আর জায়গা হলো না এই এক♓াদশে। এই বছরের বিশ্বের সেরা একাদশে জায়গা হল না পর্তুগিজ তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোরও। মেসি বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক এবং আটবারের ব্যালন ডি’অর খেতাব জিতেছেন। আর পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদো বিশ্ব ফুটবলে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন। বৈশ্বিক ফুটবলারদের সংগঠন ফিফেপ্রোর উদ্যোগে ৭০টি দেশের ফুটবলারের ভোটে গঠিত হলো ঐ একাদশ।
এর আগে ২৬ জন ফুটবলার ছিলেন সেরা একাদশে ঢোকার লড়াইয়ে। সেই তালিকায় ছিলেন মেসি এবং রোনালদো। মেসি খেলেন আমেরিকার ক্লাব ইন্টার মায়💃ামির হয়ে। তালিকার বাকি ২৪ জনই ইংল্যান্ড, জার্মানি, স্পেন এবং ফ্রান্সের ক্লাবে খেলা ফুটবলার। ইতালি বা লাতিন আমেরিকার ক্লাবে খেলা কোনও ফুটবলার ২৪ জনের তালিকাཧয় ছিলেন না। সেরা একাদশে যদিও মাত্র তিনটি ক্লাবের ফুটবলার রয়েছেন। রিয়াল মাদ্রিদ থেকে ছয় জন, ম্যানচেস্টার সিটি থেকে চার জন এবং লিভারপুল থেকে এক জন রয়েছেন বিশ্বের সেরা একাদশে।
প্রথমে ২৬ জনের যে তালিকা প্রকাশ হয়েছিল, সেখানে স্পেনের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের ৮ জন ফুটবলার বিশ্বের সেরা একাদশে ঢোকার দৌড়ে ছিলেন। ইংল্যান্ডের ম্যানসিটির সাত জন ছিলেন সেই তালিকায়। বার্সেলোনা থেকে মাত্র এক জন ফু💃টবলা♌র সেই তালিকায় ছিলেন। সেরা একাদশে সেই সব ফুটবলার রয়েছেন, যারা নিজেদের বিভাগে বেশি ভোট পেয়েছেন।
বিশ্বের সেরা একাদশ: গোলরক্ষক- এডে🐼রসন (ম্যানচেস্টার সিটি), ডিফেন্ডার- দানি কার্ভাহাল (রিয়াল মাদ্রিদ), ভির্জিল ভান ডিহিক (লিভারপুল) এবং অ্যান্তোনিয়ো রুডিগার (রিয়াল মাদ্রিদ), মিডফিল্ডার- জুড বেলিংহ্যাম (রিয়াল মাদ্রিদ), কেভিন ডি ব্রুইন (ম্যানচেস্টার সিটি), টনি ক্রুস (রিয়াল মাদ্রিদ) এবং রদ্রি (ম্যানচেস্টার সিটি), স্ট্রাইকার- এর্লিং হালান্ড (ম্যানচেস্টার সিটি), কিলিয়ান এমবাপে (রিয়াল মাদ্রিদ) এবং ভিনিসিয়স জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ)।