প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের এক কোটি ཧ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার 🧸স্বামী মাসুকুর রহমান এবং চিফ অপারেটিং অফিসার আমান উল্যাহর একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
ব𝔉ৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম রিমান্ডের এ আদ🧔েশ দেন।
এর আগে ১৭ আগস্ট গ্রাহকের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন প্রতারণার শিকার তাহেরুল ইসলাম🎀 নামের এক গ্রাহক। মামলা দায়েরের পর ওই দিনই সোনিয়া মেহজাবিন এবং তার স্বামী মাসুকুর রহমান আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর ১৮ আগস্ট গ্র🎀েপ্তার করা হয় আমান উল্যাহকে।
এরপর ২৩ আগস্ট এ তিন আসামির পাঁচদিনের🥃 রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় এবং আদালতে বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের করা হয়। কয়েকটি মামলায় বেশ কয়েক দফা তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।
হাতিরঝিল থানায় দায়ের করা এ মামলায় তিন আসামির পা𒉰ঁচদিনের রিমান্ড আবেদন করেন সংশ্লিষ্ট থানার এসআই🤡 সুব্রত দেবনাথ।
ওইদিন আদালত আসামিদের উপস্থিতিতে রিমান্💛ড শুনানির তারিখ ২৮ অক্টোবর ধার্য করেন। এদিন রিমান্ড শুনানিকালে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়।
গণমাধ্যমকে♍ আসামিপক্ষের আইনজীবী মামুনুর রশীদ রিমান𒈔্ডের এ তথ্য জানান।
গত ৭ অক্টোবর সাজ্꧒জাদ ইসলাম নামে ঢাকা 🐟কলেজের এক শিক্ষার্থী হাতিরঝিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, ই-অরেঞ্জের চমকপ্রদ অফার দেখে তিনি, তার ভাই এবং এক বন্ধু বাসা বাড়ির প্রয়োজনীয় জিনিস, বাইক বাবদ এক কোটি🌺 ২০ লাখ টাকার পণ্য অর্ডার করেন। প্রꦉতিষ্ঠানটি পণ্য সরবরাহ না করে তাদের অর্থ আত্মসাৎ করে।