দেশে সব প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে উন্নীত করে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার প▨দমর্যাদা দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) প্🍸রধ💙ান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।
এদিন আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী▨ সালাউদ্দিন দোলন। গণমাধ্যমকে ব💧িষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল দশম গ্রেড করাসহ গেজেটেড পদমর্যাদা দেওয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণবিহীন উভয় ক্ষেত্রেই প্রবেশ পদে বেতন স্কেল ১০ম গ্ꦯরেড করাসহ গেজেটেড পদমর্যাদা 💛২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে কার্যকর করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিচারপতি নাঈমা হꦚায়দার ও বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দℱেন।
এ ছাড়া হিসাবরক্ষণ অফিস থেকে প্রধান শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ꦫও অন্যান্য আর্থিক সুবিধা নিতে আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তার ক্ষমতা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্য🌺ালয় প্রধান শিক্ষক সমিতি সভাপতি রিয়াজ পারভেজ জানান, মন্ত্রণালয়ের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে প্রধান শিক্ষকদের পক্ষ থেকে রিট দায়ের করা হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন। সেই রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট এ রায় ঘোষণা করেন।
এদিকে ঢাকার সূত্রাপুরের গেন্ডারিয়া মহিলা সমিতি, সরকারি ✱প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি রিয়াজ পারভেজসহ ৪৫ জন প্রধান শিক্ষক হাইকোর্টে ওই রিট দায়ের কꦆরেন।