নারী꧋ মানেই গয়নার প্রতি আসক্তি। প্রিয় পোশাকের সঙ্গে পছন্দের গয়না না হলে চলেই না। স্বর্ণ, রূপা, হীরার প্রতি আসক্তি তো বরাবরই ছিল। বর্তমান সময়ে আরও একটি রত্নের প্রতি ঝুঁকছেন নারীরা। রীতিমতো ট্রেন্ডে উঠে এসেছে এই রত্ন। যার নাম মোইসানাইট। নজরকাড়া সৌন্দর্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য ইতোমধ্যে এই রত্ন নারীদের প্রিয় হয়ে উঠেছে।
মোইসানাইট মূলত সিলিকন কার্বাইডের একটি রত্ন। জানা যায়, ১৮৯৩ সালে বিজ্ঞানী হেনরি মোইসান একটি উল্কাপিণ্ডের টুকরো থেকে এই রত্ন আবিষ্কার করেন। বর্তমানে 🙈এটি ল্য🉐াবে তৈরি হয়। তবে এর উজ্জ্বলতা একটুও কমেনি।
মোইসানাইট ঝলক অতুলনীয়। এটি হীরার চেয়েও বেশি উজ্জ্বল। দামও কম। তাই রুচিশীল গহণায় এর ব্যবহার বেড়েছে। এনগেজমেন্ট রিং হোক কিংবা রেড কার্পেটের ঝলমলে নেকলেস অথবা ব্রেসলেট সবখানেই মোইসানাইটের চমক দেখা যায়। এটি আভিজ𒁏াত্য ও আধুনিকতার সংমিশ্রণ হয়ে উঠেছে।
বিশ্বের বিখ্যাত সব গহনার ব্র্যান্ড তাদের বিশেষ ডিজাইনে এই রত্ন ব্যবহার করছে। এটি পরিবেশবান্ধব। আর মানের প্রতিও আস্থা রাখা যায় শতভাগ। তাই বিশ্ব ফ্যাশনে সেলিব্রিটিদের কাছে প্ꦗরিয় হয়ে উঠেছে মোইসানাইটের গহণা।
২০২৪ সালের কান উৎ🐬সবে এমা চেম্বারলিনের গলায় শোভা পায় মোইসানাইটের নেক🅠লেস। মেট গালায় লিলি রেইনহার্ট মোইসানাইটের ঝুমকা পরে রেড কার্পেটে নজর কাড়েন। হ্যারি পটার সিরিজের হারমাইয়নি গ্রেঞ্জার খ্যাত এমা ওয়াটসনের হাতের আংটিতেও ছিল মোইসানাইট। হলিউড, বলিউড তারকাদের কাছে এখন বিশেষ আকর্ষণ হয়ে উঠেছে এই রত্ন।
বর্তমান বিশ্ব ফ্যাশনের ধারণাও পাল্টে দিচ্ছে। পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হওয়া এখন অন্যতম শর্ত। এর পাশাপাশি সৌন্দর্যের দিকটি বিবেচনা হচ্ছে। মোইসানাইট বসানো গহণা সেই চাহিদা পূরণ করছে বলে মন্তব্য ফ্যা🥂শন বিশেষজ্ঞদের।
তাদের মতে, মোইসানাইট ল্যাবে তৈরি হয়। এটি প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরশী෴ল নয়। তাই খনি থেকে উত্তোলনের ক্ষতিকর প্রভাবও এᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚড়ানো যাচ্ছে। এটি সাশ্রয়ী মূল্যেই পাওয়া যায়। এর কার্বন ফুটপ্রিন্ট অনেক কম। তাই পরিবেশ সচেতন প্রজন্মের জন্য এই রত্ন এখন ফ্যাশনের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।