জাপানে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতা কমতে শুরু করে🅠ছে। ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের মধ্যে প্রতি চারজন কিশোরের মাত্র একজনের প্📖রথম চুমুর অভিজ্ঞতা রয়েছে। আর কিশোরীদের মধ্যে প্রথম চুমু খাওয়ার হার আরও কম।
সম্♛প্রতি পরিচালিত এক সমীক্ষা থেকে এমন তথ্য উঠে এসেছে। জরিপ অনুযায়ী, জাপানে প্রথম চুমুর অভিজ্ঞাতা নিয়েছে এক চতুর্থাংশ কিশোর-কিশোরী। ১৯৭৪ সাল থেকে শুরু হওয়া জাপান সেক্স এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশন পরিচালিত এই সমীক্ষা করা হচ্ছে প্রতি ছয় বছর পর পর।
সর▨্বশেষ সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সি প্রতি চারজন কিশোরের মধ্যে মাত্র একজনের যে প্রথম চুমুর অভিজ্ঞতা রয়েছে তার মধ্যে কিশোরীদের ক্ষেত্রে এ হার খুবই কম। মূলত ২০০৫ সাল থেকেই জাপানে প্রথম চুম্বনের হার কমছে। সে সময় এই হার ছিল প্রতি দুইজনের মধ্যে একজনের। কমতে কমতে চলতি বছরে তা প্রতি চারজনে একজন হয়েছে।
যৌনসম্পর্কের ক্ষেত🌱্রেও একই চিত্র দেখা গেছে। কিশোর-কিশোরীদের🌜 মধ্যে যৌনসম্পর্কের হারও কমেছে। ছাত্রদের মধ্যে যারা যৌনমিলন করেছে, তাদের হার ২০১৭ সাল থেকে ৩ দশমিক ৫ পয়েন্ট কমে ১২ শতাংশে নেমে এসেছে। ছাত্রীদের মধ্যে এ হার ৫ দশমিক ৩ পয়েন্ট কমে ১৪.৮ শতাংশে নেমেছে।
করোনাকালে গৃহবন্দী দশাকেই এর কা♛রণ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, করোনা মহামারীর সময় থেকে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে চুমুর অভিজ্ঞতা আরও বেশি হারে কমেছে। কারণ, সে সময় শারীরিক যোগাযোগের ওপর বিধিনিষেধ থাক💎ায় তারা যৌনতায় আগ্রহ হারায়।