এখন এমনও অনেক মানুষ আছে যারা দৈনন্দিন সবকিছুই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন। আবার কেউ কেউ গল্পের ছলেও অনেক কিছ শেয়ার ♐করে। কিন্তু আমাদের জীবনে এমন অনেক ঘটনা আছে যেগুলো প্রকাশ করা ঠিক না। কিছু তথ্য বা ঘটনা আছে যেগুলো প্রকাশিত হলে আমাদের জন্য ক্ষতিকর ও অস্বস্থিকর। তাই ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ায়ে সতর্ক থাকতে হবে। এমন কোন তথ্য শেয়ার করা যাবে না যেগুলো প্রকাশিত হলে অর্থসহ আরও অন্যান🦋্য বিষয়ের ক্ষতি হয়ে।
১. শুধু কার্ডের গোপন নাম্বারই না আপনার ব্যাংক হিসাবও অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা ঠিক না। বিশেষ করে শেয়ারবাজারে আপনার অংশগ্রহ💎ণ জনসমক্ষে না আসাই ভালো। কারণ এ বিষয়গুলো জনসমক্ষে আসলে আপনার সামাজিক বা ব্যবসায়িক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
২. আপনার ব্যবহৃত ডিভাইসের তথ্য অন্যেকে জানতে না দেওয়ায় ভালো। বিশেষ করে আপনার ব্যক্তিগত মোবাইল, ল্যাপটপ এগুলো যাতে সিকিউর থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। নয়ত ꦕআপনার ব্যক্তিগত ডকুমেন্ট, ছবি বা গুরুত্বপূর্ণ অন্য কারও কাছে সহজেই চলে যাবে এতে আপনি যে কোনও সময় যে কোন বিপদে পতে পারেন।
৩. আপনার হয়ত অতীতে এমন কোনও ♍ঘটনা ছিল যা অস্বস্থিকর বা বিব্রতকর। এধরণের ঘটনা জনসমুক্ষে প্রকাশ করা মানে নিজের দুর্বলতা প্রকাশ করা। হয়ত আপনার এই তথ্য অন্যরা জেনে গিয়ে সহজেই আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে। তাই অতীতের ঘটনাগুলো জনসমুক্ষে না আনাই ভালো।
৪. অনেকেই আছেন যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় কোথায় যাচ্ছে না যাচ্ছে সব কিছুরই চেক ইন দেন। যার ফলে আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন সবই সবাই জেনে যায়। এতে আপনার বিপদের আশঙ্কা বেশি থাকে। কারণ কেউ যদি আপনার ক্ষতি করতে চায় তাহলে আপনার দেওয়া𝓡 এই তথ্য তাদের জন্য বেশ কার্যকর। তাই জনসমুক্ষে আপনার অবস্থানের তথ্য না দেওয়ায় ভালো।
৫. ব্যক্তিগত সম্পর্কের কিছু ম🃏ুহূর্ত একান্ত নিজের। আর সেই নিজের একান্ত মুহূর্তের কথা সবার সঙ্গে বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করা ছিক না। এতে ভবিষ্যতে বিপদের আশঙ্কা থাকে।
৬. মানুষ মাত্রই পরিকল্পনা করে কাজ করবে। তাই বলে আপনার স🔯ব পরিকল্পনা সবার সঙ্গে শেয়ার করা ঠিক না। যেমন আপনি আ💟পনার বর্তমান চাকরিতে অসন্তুষ্ট। আপনি চাকরি পরিবর্তন করতে চান, সেটা যদি আপনার সহকর্মীর সঙ্গে শেয়ার করেন হয়ত দেখা গেলো কথার ছলে আপনার সহকর্মী বসের কাছে বলে দিল। এতে আপনার কর্মজীবন ক্ষতিগ্রস্থ হবার সম্ভাবনা থাকে।