তার মায়ায় তো সেদিন পড়েছিলাম, যেদিন তার চেখের দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হেসেছিলাম। তার প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসার কারণেই এ মায়ায় আটকে পড়া। এ দুনিয়ায় হাজার মানুষ থাকা সত্ত্বেও সে নারী ছিল আমার দুনিয়া। কিন্তু সে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলেছিল যে, আমাদের কেউ কখনো আল𒁏াদা করতে পারবে না। আজ সে নিজে থেকেই আমার কাছ থেক♏ে দূরে সরে গেছে। সে তো চলে গেল। কিন্তু তার মায়া কাটানোর ঔষধ দিয়ে গেল না।
যার জন্য আমি সারারাত চিৎকার করে কাঁদতে থাকি, সে কিনা আমার একটি বারও খোঁজ নেয় না! হ্যাঁ, সে-ই আমার মায়ায় আটকে পড়া সেই নারী, যাকে কিনা আমি ধরিতেও পারি না, আর ছাড়িতেও পারি না। সে কিনা বলতো, তার চোখ দুটির মধ্যে শুধুই ছিলাম আমি। কিন্তু আমি কখনোই বুঝতে পারলাম না যে, তার চোখে আমি♛ না, আমার দুটি চোখে ছিল সে। যদিও তার সাথে আমার কথা হয়েছিল। হয়তো দামি বাইকে ঘুরাতে কিংবা রেস্টুরেন্টে তোমাকে খাওয়াতে পারবো না। যদি তুমি থেকে যাও, তোমার প্রিয় ফুচকা খাওয়াবো, সাইকেলে চড়ে ঘুরে বেড়াবো; ভালোবাসার কমতি রাখবো না। তবুও সে আমার ভালোবাসা বুঝতে পারেনি।
তাই তো আমি বলি, ও আমায় ভালোবাসেনি। অসীম এ ভালোবাসাও ব🧔োঝেনি। দুঃখবিলাস গানের চরণ থেকে একটি কথা বলছি, “ভালোবাসার আগে নিজেকে নিও বাজিয়ে।” সুতরাং বলা যায়, “ভালোবাসার কারণেই মানুষের মায়ায় আটকে পড়তে হয়। এই মায়ায় পড়লে জীবন ধ্বংস হয়।”