পচা খাবার বিক্রিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষ

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ꦡববিদ্যালয় প্রতিনিধি প্রকাশিত: মার্চ ১৮, ২০২৪, ১০:৩১ এএম
ঘটনাস্থল। ছবি : প্রতিনিধি

ইফতারে পচা খাবার দেওয়াকে কেন্দ্র করে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ💖্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট ও সংঘর্ষকবলিত এলাকায় রাত🅷ভর টহল দেয় পুলিশ।

রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন ত্রিশালের সারেং হোটেল থেকে কেনা ইফতারে পচা বেগুনি পাওয়ার অভিযোগ করেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। এসময় বিষয়টি নিয়ে হোটেল কর্মচারীদের সঙ♋্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্💞থিতি সামাল দেন প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি। রাতে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হলে দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। এ সময় হোটেলের থাইগ্লাস ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন শিক্ষার্থীরা।

সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা হলের রাস্তার পাশের রুমগুলোতে পাথর ছুড়ে মারেনꦕ এলাকাবাসীরা। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাচ ভেঙে গেছে। এছাড়াও ২ নম্বর গেট ও বটতলা সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের মেসগুলোতেও হামলা চালায় এলাকাবাসীরা। এরপর উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা কয়েক দফা♓য় সারেং হোটেল ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ। এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে এই সংঘর্ষ।

পরꦗিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে যান ত্রিশাল থানা পুলিশ, প্রক্টরিয়াল বড🐟ির সদস্য ও অন্যান্য শিক্ষকরা।

এ বিষয়ে প্রক্টর সঞ্জ🐽য় কুমার মুখার্জি বলেন, “পরিস্▨থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ একযোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করেছে।”

একই কথা বলেছেন সার্কেল এএসপি (ত্রিশাল) অরিত সরকার। তিনি🐈 বলেন, “খাবারের মান নিয়ে সংঘাতের সৃষ্টি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক।”

সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রওশাসনের কনসার্নের বিষয়টি উল্লেখ করে ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ বলেন, “আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া যাবে না। খাবারের মান যাচাইয়ে🗹 পরবর্তীতে মনিটরিং ব্যবস্থা থাকবে। আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে, সেজন্য ওই এলাকায় পুলিশ টহল চলছে।”