দশম শ্রেণি পর্যন্ত থাকছে না বিভাজন: শিক্ষামন্ত্রী

সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২১, ০৪:৫৩ পিএম

২০২৩ সাল থেকে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম অনুযায়ী নবম-দশম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যের মতো বিভাজন থাকবে 🐎না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মন🅠ি।

সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তꦅের কথা জানান শিক্ষামনꩵ্ত্রী।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের পাইলটিং চলবে ২০২২ সালে। আর শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে ২০২৩ সাল থেকে। ২০২৫ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাক্🌱রম বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষাব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার আসছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “নবম ও দশম শ্রেণিতে মানবিক, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা নামে বিভাগ তুলে দেওয়া হচ্ছে। একটি সমন্বিত পাঠ্যক্রম থাকবে এই পর্যায়ে। দশম শ্রেণি পর্যন্ত ১০টি বিষয় ঠিক করা হয়েছে। সেগুলোই ❀সবাই পড়বে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে গিয়ে ঐচ্ছিক বিষয়গুলো পড়বে শিক্ষার্থীরা। অর্থাৎ ব𓂃িজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্যে বিভাজন হবে উচ্চমাধ্যমিক থেকে।”

তিনি আরও বলেন, “দক্ষতা অর্জনের বিভিন্ন কৌশল এই পরিমার্জিত কারিকুলামে বলা আছে। শিখন সময় প্রাথমিকে কতটা, মাধ্যমিকে কতটা হবে তা বলা আছে। আমরা সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি ধারাবাহিক মূল্যায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্তিমূলক যে বিষয়টি এনেছি, সেখানে ফ্লেক্সিবিলিটি নিয়ে আসা হয়েছে। ꩵশারীরিক, মানসিক, সুবিধাবঞ্চিত, প্রান্তিক শিক্ষার্থী সবাইকে নিয়ে আসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।”

এছাড়া এখন থেকে তিনটি পাবলিক পরীক্ষা হবে। দশম, একাদশ ও 🐷দ্বাদশ শ্রেণি শেষে পরীক্ষায় বসবে শিক্ষার্থীরা বলেও জানান মন্ত্রী।

আর দশম শ্রেণি সমাপনী পরীক্ষা এসএসসি আর একাদশ ও দ্বাদশ সমাপনী পর💧ীক্ষার ফলাফল মিলিয়ে প্রকাশ করা হ🐻বে এইচএসসির ফল।

শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন সম্পর্কে দীপু মনি বলেন, “২০২৩ সাল থেকে পরিমার্জিত নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু করতে পারব। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে এটি চালু হবে এবং মাধ্যম🌠িকের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে করব। ২০২৪ সালে প্রাথমিকের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি এᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚবং অষ্টম ও নবম শ্রেণি। ২০২৫ সালে পঞ্চম শ্রেণি ও মাধ্যমিকের দশম শ্রেণিতে বাস্তবায়ন করব।”

এ 𒐪সময় আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেল, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ🐲।