সীমান্ত এলাকায় শ্যামল দত্ত ও মোজাম্মেল বাবু আটক

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪, ০৯:৪৬ এএম

ময়মনসিংহের ধোবাউড়া সীমান্ত থেকে সাংবাদিক মোজাম্মেল হক বাবু ও শ্যামল দত্তসহ চারজনকে আটক করে পুলিশে দি🥃য়েছে এলাকাবাসী। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ও পোড়াকান্দুলিয়া সীমান্তের মাঝামাঝি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। 

আটকেরা হলেন একাত্তর টেলিভিশনের প্রধান নির্বা🧜হী কর্মকর্তা (সিইও) মোজাম্মেল হক বাবু, দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, একাত্তর টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মাহবুবুর রহমান ও তাঁদের বহন করা প্রাইভেটকারের চালক।

ধ𝐆োবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. চাঁন মিয়া আটকের বিষয় নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “একটি প্রাইভেটকারসহ চারজনকে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী।”

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি জানান, ধোবাউড়া সীমান্ত হয়ে ভারতে পালানোর সময় এলাকাবাসী মোজাম্মেল হক বাবু ও শ্যামল দত্তসহ চারজনকেꦺ আটক করে। তাদের বহন করা প্রাইভেটকার আটক করা হয়। স্থানীয়🐟রা খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদেরকে থানা-হেফাজতে আনা হয়।

আটকের ঘটনায় পরবর𝄹্তী আইনি ব্যবস্থা নে♚ওয়া হচ্ছে বলে জানান ওসি চাঁন মিয়া।

একাত্তর টিভির জ্যেষ্ঠ রিপোর্টার মাহাবুবুর রহমান বলেন, “আমার বাড়ি ময়মনসিংহ সদরে, আমাকে আমার স্যার মোজাম্মেল হোসেন বাবু সীমান্তে দিয়ে আসার কথা বলেন। তারপর আমি নিয়ে আসার পথে ১০টি মোটরসাইকেল পথ রুদ্ধ করে। আমাদেরকে আটকিয়ে কিল ঘুশি দিয়ে, আমাদের কাছে থ💖াকা টাকা পয়সা চেক করে কি সব কিছু নিয়ে যায়। কি কি নিছে আমি বলতে পারবো না।”

শ্যামল দত্ত বলেন, “আমার 🦩কাছে থাকা ৩০ হা꧟জার টাকা নিয়ে যায় তারা।”

এ বও্যাপরে ধোবাউড়া 📖থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চান মিয়া বলেন, তাদেরকে সাধারণ জনগণ সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করে সকাল ৬টার দিকে ধোবাউড়া থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করে।

আটক চারজন বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।

শ্যামল দত্ত দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক। একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক 🌳ছিলেন মোজ꧒াম্মেল বাবু।

এর আগে সপরিবারে ভারতে ꦇযাওয়ার সময় দৈনিক ভোরের কাඣগজ সম্পাদক শ্যামল দত্তকে আটকে দিয়েছিল ইমিগ্রেশন পুলিশ।

৬ আগস্ট বিকেল ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেক♔পোস্ট দিয়ে তিনি সপরিবারে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেন।

আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন পুলিশের ই𝓀নচার্জ ইন্সপেক্টর মো. খায়রুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন।