উদ্ধারের ১৬ ঘণ্টা পর কথা বলಌেছেন খুলনার আলোচিত গৃহবধূ রহিমা বেগম (৫৫)। নিজ বাসার নিচ থেকে ৪-৫ দুর্বৃত্ত মুখে কাপড় বেঁধে তাকে অপহরণ করেছিল বলে দাবি করেছেন তিনি।
রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার দিকে সন্তানের মুখোমুখি করা হয় রহিমা 🥃বেগমকে। এ সময় তিনি এ দাবি করেন।
পুলিশ ইনভেস্টিগেশন অব বাংলাদেশ (পিবিআই) খুলনার পুলিশ সুপার সৈয়দ মোশফিকুর রহমান এ তথ্য জা💝নান।
পুলিশ সুপার বলেন, “শনিবার (২৪ সেꦯপ্টেম্বর) ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রাম থেকে উদ্ধারের পর থেকে কোনো কথাই বলছিলেন না রহিমা বেগম। রোববার দুপুর ১টার দিকে তার সন্൲তানের মুখোমুখি আনা হয়। অপহরণের পর অজ্ঞাত স্থানে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে দাবি করেন রহিমা বেগম।”
সৈয়দ মোশফিকুর রহমান বলেন, “জমি-জমার বিরোধ🦹 ধরে কিবরিয়া, মহিউদ্দিনসহ আরও কয়েক𓂃জন তার কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেন ও বাড়াবাড়ি না করার হুমকি দেয়। একপর্যায়ে তাকে এক হাজার টাকা দিয়ে ছেড়ে দেয়।”
রহিমা বেগমের দাবি, তিনি কিছুই চিনতে পারছিলেন না। একপর্যায়ে গোপালগঞ্জের মুকছেদপুর হয়ে পূর্ব পরিচিত ভাড়াটিয়া 𓂃ফরিদপুরের বোয়ালখালী উপজেলার সৈয়দপুর গ্রামে যান। কিন্তু তার কাছে কোনো মোবাইল নম্বর না থাকায় কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি তিনি।
সৈয়দ মোশফিকুর রহমান আরও বলে꧂ন, “আমরা রহিমা বেগমের বক্তব্য যাচাই বাছাই করছি। তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আইন অনুযায়ী সবকিছু করা হবে।”