ডিজিটাল♌ নিরাপত্তা আইনে মামলায় জয়পুরহাটে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা খাজা আল আমীন সোহাগকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার (১৭ জুন) শহরের পুরাতন বাꦰজার এলাকা থেকে খাজা আল আমীন সোহাগকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাকে আ🐎দালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। তার বিরুদ্ধে জয়পুরহাটে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ স্থানীয় নেতাসহ বিভিন্ন ব্যক্তিদের মানসম্মান, চরিত্র হনন এবং কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য বিভ্রান্তমূলক, বানোয়াট ও মিথ্যা কাহিনি তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) দুপুরে জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌরসভার প্যানেল মেয়র ইকবাল হোসেন সাবু বাদী হয়ে খাজা আল আমীন সোহা🐷গের বিরুদ্ধে মামলা করেন। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
খাজা আল আমীন সোহাগ (৪২) জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ খাজা সামছুল আলমের ছেলে ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক উপসমাজসেবক-বিষয়ক সম্পাদক। তিনি শহরের জানিয়ার বাগা🌃ন (আনোয়ার ক্লিনিক) এলাকায় বসবাস করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি খাজা আল-আমীন সোহাগ তার নিজ ফেসবুক আইডি ও বিভিন্ন না🍬ম থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক আরিফুর রহমান রকেট, জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ স্থানীয় নেতা জিপি, পিপিসহ বিভিন্ন ব্যক্তিদের মানসম্মান, চরিত্র হনন এবং কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য বিভ্রান্তমূলক, বানোয়াট ও মিথ্যা কলঙ্ক কাহিনি তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেন। এ ছাড়া তিনি জয়পুরহাট পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে অর্থের বিনিময়ে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পদ বিক্রি করা হয়েছে মর্মে গত ১ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকে আরেকটি পোস্ট করেন।
এসব অপপ্রচার ও মানহানিকর ফেসবুক পোস্ট করায় তার বিরুদ্✱ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন।
জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আলমগীর জাহান জানান, জয়পুরহাট অܫতিরিক্ত চিফ জুডিশ🌌িয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন মামলাটি আমলে নিয়েছেন। জয়পুরহাট থানা-পুলিশকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।