শেরপুরের ঝ🍌িনাইগাতীর পাহাড়ি এলাকা থেকে মৃত বন্য হাতি উদ্ধার করেছে বন কর্তৃপক্ষ। ‘খাদ্যে বিষক্রিয়ায়’ বন্য হাতির মৃত্যু হতে পারে বলে উপজেলাཧ প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ধারণা করছেন।
শনিবার (১৯ ꦚফেব্রুয়ারি) দুপ༒ুরে উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের ভারত সীমানাঘেঁষা গজনী বিটের আঠারোঝোড়া নামক এলাকা থেকে ওই হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
বন বিভাগ ও ⛎স্থানীয় একাধিক স𝓡ূত্র জানায়, কয়েকজন রাখাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে আঠারোঝোড়া নামক এলাকায় একটি হাতির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে। বিষয়টি তারা স্থানীয় বন বিভাগকে অবহিত করে। আজ রাংটিয়া রেঞ্জের গজনী বিটের কর্মকর্তা ও বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের লোকজন হাতির মৃতদেহ উদ্ধার করে।
উদ্ধারের সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জয়নাল আবেদীন, সহকারী বন সংরক্ষক আবু ইউসুফ, পুলিশের উপপরিদর্শক হাবিবুর রহমান, বালিজুরি ফরেস্ট 🌞রেঞ্জ কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম, কাংশা ইউপি চেয়া🐼রম্যান আতাউর রহমান প্রমুখ।
উদ্ধার তৎপরতা চলাকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাদিয়া আফরিন বলেন, “মৃত হা🐽তির দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। অনুমানিক ৭-৮ বছরের হাতিটি মাদি।
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় হাতিটির মৃত্যু হতে পারে উল্লেখ করে সাদিয়া আফরিন বলেন, “হাতির শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। 𝄹এখন ল্যাব পরীক্ষার মাধ্যমে💛 আসল কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
রাংটিয়া রেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মকরুল ইসলাম আকন্দ বলেন, “এলাকাটি গভীর অরণ্য হওয়ায় শুক্রবার রাতে হাতিটির বিষয়ে খোঁজ-খবর নেওয়া সম্ভব হয়নি। আজ হাতিটির মৃতদেহ ꦑউদ্ধার শেষে ময়নাতদন্তের পর ঘটনাস্থলের পাশেই মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ঝিনাইগাতী থানায় সাধারণ ডায়েরি দায়ের করা হবে।”
এদি🎐কে মৃত হাতি উদ্ধারের ঘটনায় প্রকৃতি ও পরিবেশবাদী সংগঠন সবুজ আন্দোলনের কর্মীরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে হাতি ꦍমৃত্যুর ঘটনাটি সুষ্ঠু তদন্ত করে মৃত্যু রহস্য উদঘাটন করার জোর দাবি জানিয়েছে।