টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যুর দায় সংঘাতের উসকানিদাতাদের বলে মন্তব্য করেছেন মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদেরꩵ মুখপাত্র মূয়াজ বিন নূর।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বে🐬লা সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা মাঠে আয়োজিত 🌟এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মূয়াজ বিন নূর বলেন, “আজকে ইজতেমা মাঠে যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে, তা অনাকাঙ্ক্ষিত। এ ঘটনায় আমরা এখন পর্যন্ত তিনজন নিহতের খবর পেয়েছি। এ♍টা অত্যন্ত পরিষ্কার যে তাবলিগ অত্যন্ত শান্তিপ্রিয় ব্যক্তিদের একটা সংগঠন। এই মৃত্যুর দায় তারাই নেবেন, যারা এই শান্তিপ্রিয় মানুষদের অশান্ত করে তুলেছেন, যারা সংঘাতের উসকানি দিয়েছেন।”
সাদ অনুসারীদের মুখপাত্র আরও বলেন, “আজ ১৮ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় সরকারের উপদেষ্টারা আমাদের দুই পক্ষের লোকদের নিয়ে বসবেন এবং কোথায় জোড় করতে পারি, এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ছিল। এ জন্য আমরা মাঠ প্রস্তুতের জন্য সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে আমাদের সারা দেশের সাথিদের ঢাকায় আসতে বলেছিলাম। আমাদের সাথিরা যখন ঢাক🌜ায় আসছিলেন, তখন বিভিন্ন জায়গায় তাদের ওপর আক্রমণ করা হয়। এরপর রাত সাড়ে ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে কামারপাড়া ব্রিজের নিচ থেকে আমাদের সাথিদের ওপর ঢিল ছুড়ে আক্রমণ করা হয়। তখন আমাদের সাথিরা তকবির দিয়ে মাঠের ভেতরে ঢুকলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। একপর্যায়ে আমাদের সাথিদের ধাওয়ায় ওই পক্ষ পিছু হটে।”
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আগামী শুক্রবার থেকে টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে পাঁচ দিন ইজতেমা করতে চান মাওলানা সাদের অনুসারীরা। মাওলানা জুবায়েরের অনু💙সারীরা তাদের এখানে ইজতেমা করতে দিতে চান না। এ জন্য আগে থেকে ইজতেমা মাঠ দখলে নেন জুবায়ের অনুসারীরা। এ নিয়ে কয়েক দিন ধরেই দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। গতকালꦕ রাত সাড়ে তিনটার দিকে চারদিক থেকে মাঠে প্রবেশ করতে থাকেন সাদের অনুসারীরা। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে মাঠ ছেড়ে দেন জুবায়ের অনুসারীরা।