সামাজিক যোগা𒀰যোগমাধ্যম ফেসবুকে পরিচয়, তারপর প্রেম। দেখাদেখি ছাড়াই সেই প্রেমের টানে কুমিল্লা থেকে এক প্রবাসীর স্ত্রী চলে আসেন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে। সেখানে গিয়ে দেখেন প্রেমিক প্রতিবন্ধী নবম শ্রেণির ছাত্র। পরে ওই প্রবাসীর স্ত্রীকে তার বাবার কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ।
চাঞ𒉰্চল্যকর ঘট🌌নাটি ঘটেছে ভূরুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে।
বুধ♋বার (৪ ডিসেম্বর) সকালে ভূরুঙ্গামারীতে অভিভাবককে ডেকে তার কাছে ওই প্রবাসীর স্ত্রীকে হস্তান্তর করে পুলিশ।
জানা 🗹গেছে, ওই গ্রামের দুলাল হোসেন দলুর প্রতিবন্ধী ছেলে হোসাইন আলী ধলডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র। তার সঙ্গে কুমিল্লার লাকসাম এলাকার এক প্রবাসীর স্ত্রীর (১৭) ফেসবুকে পরিচয় হয়। পরিচয়ের এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পরে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকা রোববার (১ ড𓄧িসেম্বর) দুপুরে প্রেমিক হোসেনের বাড়িতে এসে ওঠে। প্রেমিকের বাড়িতে এসে দেখেন প্রেমিক ও অপ্রাপ্তবয়স্ক।
এদিকে প্রেমিকা বিয়েতে রাজি না হলেও প্রেমিক বিয়ে করার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। পরে প্রেমཧিকা এলাকাবাসীর সহযোগিতায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ফোন করলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম ফেরদৌস বিষয়টি ভূরুঙ্গাম💞ারী থানাকে অবগত করে এবং মেয়েটিকে উদ্ধারের নির্দেশ দেয়।
খবর পেয়ে ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশ ওই দিন রাত ২টার দিকে মেয়েটিকে উদ্ধার করে থানায় 🗹নিয়ে আসে। থানায় নিয়ে আসার পর বিপাকে পরে পুলিশ। মেয়ের বাবা শফিকুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করে মেয়েটিকে ফেরত নিতে বললে মেয়েটিকে ফিরিয়ে নিতে অস্বীকার ✨করে তার বাবা। পরে মেয়েটিকে ২ দিন থানা হেফাজতে রেখে বিভিন্নভাবে মেয়ের অভিভাবককে বুঝিয়ে রাজি করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, বুধবার (৪ ডিসেম্বর) ওই মেয়ের অভিভাবককে🌺 ভূরুঙ্গা﷽মারী নিয়ে এসে তাদের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদಌস্য নজরুল ইসলাম জানান, ছেলেটি শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী এবং চোখ টেরা। মেয়েটি বিবাহিত এবং তার স্বামী বিদেশে থাকে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গোলাম ফেরদৌস ঘট๊নার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ভূরুঙ্গামারী থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুনিরুল ইসꦇলাম জানান, উভয় পক্ষের সমঝোতায় মেয়েটিকে তার অভিভাব﷽কের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।