শেরপুর জেলা সদর হাসপ🔯াতালের জরুরি বিভাগে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালিয়েছেন নওশাদ আলম নামের এক ব্যক্তি। শুক্রবার𓄧 (১৫ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত গৃহবধূর নাম শান্তা (২৭)। তিনি নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার জুয়েল মিয়ার মেয়ে। স্বামী নওশꦗাদ আলম শেরপুরে এসিআই কোম্পা𓆏নির মেডিকেল প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুর🍸ে শেরপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারেক হাসান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, পাঁচ মাস আগে 🐠পারিবারিকভাবে শান্তার সঙ্গে নওশাদের বিয়ে হয়। এরপর থেকে তারা শেরপুর শহরের গরুহাটি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছেন।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, শুক্রবার রাতে শান্তাকে তার স্বামী নওশাদ একটি রিকশায় শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। এ সময় চিকিৎসক শান্তাকে পরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। ꦰতখনই নওশাদ পালিয়ে যান। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
সদর হাসপাতালের আরএমও হুম꧃ায়ুন আহমেদ নুর বলেন, নিহত গৃহবধূর গলায় ফাঁসের চিহ্ন রয়েছে।
এসআই তারেক হাসান🍸 বলেন, “আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে 🥂মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছি। তদন্ত শেষে বলা যাবে এটা পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড কিনা। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।”