বরগুনা তালতলী উপজেলায় জাফরুল হাসান সুমন (৩২) নামের যুবলীগের এক নেতাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর ও গলায় জুতার মালা ঝু🎉লিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশ সুমনকে উদ্ধার করে পূর্বের একটি মারামারির মামলায় গ্রেপ্তার করে সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে আদা🐻লতে সোপর্দ করে।
এর আগে রোববার (৬ অক্টোবর) রাতে তালতলী উপজে👍লা বন্দর মদিনা মসজিদ এলাকার সামনে সুমনকে মারধর করা হয়। সুমনকে খুঁটির সঙ্গে বাধা অবস্থায় গলায় জুতার মালা ঝুলিয়ে দেওয়ার মুঠোফোনে ধারণ করা একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্൩যমে ছড়িয়ে পড়ে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্ജমকর্তা (ওসি✤) মো. কালাম খান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মারধরের শি🌟কার জাফরুল হাসান সুমন তালতলী উপজে𒈔লা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোসলেম আলী হাওলাদারের ছেলে এবং ওই উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রোববার রাত ৮টার দিকে জাফরুল হাসান সুমন তালতলী বন্দরের মদিন🌟া মসজিদ নামক এলাকা হয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় তাকে কয়েকজন ধরে একটি বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর করেন। একপর্যায়ে সুমনের গলায় জুতার মালা ঝুলিয়ে দিয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্🌄থলে উপস্থিত হয়ে সুমনকে উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নেয়।
তালতলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল হক বলেন, “তালতলীতে কয়েক𝓡দি🔴ন আগে একটি বাজার কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুজন গুরুতর আহতও হন। মূলত ওই মারামারির ঘটনায় জাফরুল হাসান সুমন জড়িত থাকায় স্থানীয়রা তাকে ধরে বেঁধে পুলিশে দিয়েছে।”
তালতলী থানার ওসি কালাম খান বলেন, “বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর করার খবর পেয়𓂃ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে জাফরুল হাসান সুমন নামে এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। উদ্ধার ওই ব্যক্তির বিষয়ে খোঁজ নিয়ে থানায় পূর্বে দায়ের করা একটি মা𒆙মলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।”